রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
Safety starts off with comprehension how builders accumulate and share your info. Data privateness and stability tactics may well change based on your use, region, and age. The developer furnished this information and facts and could update it after a while.
৪. উর্দু ও ফার্সীর ঝামেলা মুক্ত একটি বই।
কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক উচ্চারণের : হারফের মাখরাজ ও ছিফা...
(৪) শিক্ষক ছাড়া কুরআন শিক্ষার সহজ পদ্ধতি – লেখক: আবু আহমাদ সাইফুদ্দিন বেলাল
Makhraj ought to be step one to learning the Quran. Devoid of right pronunciation, the that means of Arabic words and phrases can transform.
"তারতীল ও লাহনের বিবরণ: কুরআন পাঠের সঠিক পদ্ধ...
সিফাতে মুতাজাদ্দাহ এর বিস্তারিত আলোচনা
আপনারা যারা কুরআন শেখার সহজ উপায় এবং সাবলীল পন্থা খুঁজছিলেন তাদের জন্য ঘুড়ি লার্নিং কুরআন শিক্ষা অনলাইন কোর্স নিয়ে এসেছে। এই কোর্সটিতে আপনি কুরআন মাজীদ শেখার জন্য প্রয়োজনীয় সকল কিছু একত্রে পেয়ে যাবেন। দুর্দান্ত বিষয় হচ্ছে পরিপূর্ণ কোর্সটি সুসজ্জিত করা হয়েছে বাংলাতে সুতরাং আপনি খুব সহজেই প্রতিটি পাঠ বুঝতে পারবেন এবং পাঠ গুলি আয়ত্ত করার মাধ্যমে কুরআন তিলাওয়াত সহিহ শুদ্ধভাবে করতে পারবেন।
কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন।
“তোমাদের মধ্যে কেহ মসজিদে গিয়ে কুরআনের দুইটি আয়াত কেন শিক্ষা লাভ করে লয় না? কুরআনের দুইটি আয়াত শিক্ষা করা দুইটি উট অপেক্ষা অধিক ভাল। এইরূপে তিনটি আয়াত তিনটি উট অপেক্ষা এবং চারটি আয়াত চারটি উট অপেক্ষা অধিক ভাল। এমনিভাবে যত সংখ্যক আয়াত হবে, তত সংখ্যক quran shikkha উট হতে অধিক ভাল।”
মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। এসকল নবী -রাসূলদেরকে গাইডবুক হিসেবে সহীফা ও কিতাব দিয়েছেন। এসব কিতাব সমূহের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ কিতাব হচ্ছে আল-কোরআন। পূর্ব পূবর্বর্তী কিতাবসমূহের উপরে ঈমান আনা এবং আল-কোরআনকে মেনে চলা মুসলিমদের উপরে আল্লাহ তায়ালা ফরজ করেছেন। আল-কোরআন এসেছে বিশ্ব মানবতাকে হিদায়াতের সঠিক পথের সন্ধান দেয়ার জন্য। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘রমযান মাস, যাতে কোরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদের্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে।’ (সূরা আল-বাকারা-১৮৫)
৬. নামবাচক আরবি শব্দের প্রকারভেদ ও ব্যবহার
পর্ব ২৮